সংবাদদাতা, দীঘাঃ- সরকারি নির্দেশিকা আগেই বের হয়ে গিয়েছিল যে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে ও ত্রিশ শতাংশ কর্মী নিয়ে হোটেল ও পর্যটন কেন্দ্রগুলো খোলা যাবে। তবে সেখানে মাক্স ও স্যানিটাইজের যথাযথ ব্যবস্থার পাশাপাশি যাবতীয় সরকারি স্বাস্থ্য সম্পর্কিত নির্দেশিকা ও মেনে চলতে হবে। এরপর নানা অঞ্চলের রেষ্টুরেন্টগুলো আস্তে আস্তে খুলতে শুরু করে ৩০% কর্মী নিয়ে। ১১ ই জুন বৃহস্পতিবার থেকে খুলে গেল দীঘা পর্যটন কেন্দ্র ও। এর পাশাপাশি খুলে গেল শংকরপুর ও। ১০ জুন বুধবার দীঘা হোটেল অ্যাসোসিয়েশনের তরফ থেকে একটি বৈঠক হয়। এই বৈঠকে সকল কর্মকর্তারা বসে ঠিক করেন যে সরকারি সকল নির্দেশিকা মেনে তারা হোটেল খুলবেন। ৩০% কর্মচারী নিয়েই হোটেলগুলো খোলা হবে। পাশাপাশি মাক্স ছাড়া কাউকে হোটেলে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না এবং বারবার হোটেলকে স্যানিটাইজ করার ব্যবস্থা করতে হবে। সেই বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১১ ই জুন বৃহস্পতিবার থেকে দিঘার পর্যটন কেন্দ্র গুলি খুলে গেল। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে ৫০% রুম তারা ব্যবহার করবে।হোটেলে কর্মরত কোন কর্মী যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে তাহলে তার সকল দায়িত্বভার নেবে হোটেল ও রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ। হোটেলের পাশাপাশি রেস্টুরেন্ট গুলো ও খুলে যাচ্ছে। তবে মানুষজনকে হোটেল-রেস্টুরেন্টে প্রবেশের আগে থার্মাল স্ক্যানিং করতে হবে। ঘুরতে এসে কোনো পর্যটক যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে সেক্ষেত্রেও অ্যাসোসিয়েশন বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে সেই পর্যটককে সাহায্য করবে। এই মুহূর্তে দিঘার ৪০% হোটেল স্যানিটাইজ করা হয়ে গেছে। তাই আপাতত দিঘার ২০০ টি হোটেল খুলছে।পরে বাকি হোটেলগুলি খুলবে।